PEEL OFF- MASK CUCUMBER(ব্ল্যাকহেডস/ হোয়াইট রিমুভ করে)

0 minutes, 11 seconds Read

💚PEEL OFF- MASK CUCUMBER💚

 স্কিন এ যাদের ব্ল্যাকহেডস/ হোয়াইট হেডস আছে তাদের জন্য বেস্ট একটা মাস্ক।ত্বক তরতাজা রাখে ত্বক মোলায়েম করে তুলতে ব্যবহার করতে পারেন পিল অফ মাস্ক। পিল অফ মাস্কের (Peel off Mask) মধ্যে একটা জেলের মতো উপাদান থাকে যা খুব সহজেই সারাদিনের ধকল দূর করতে সাহায্য করে, শুধু তাই নয়, এর ফলে ত্বক থেকে টক্সিন দূর হয় এবং ত্বক হয়ে ওঠে কোমল ও তরতাজা।

✔ত্বক গভীর থেকে পরিস্কার করবে।

✔ত্বকের  অতিরিক্ত তেল দূর করবে ত্বক রাখবে নরম।

✔ত্বক মসৃণ ও দীপ্তিশীল ফর্সা করবে।

✔ত্বক রাখবে স্বাস্থ্যবান

✔ত্বকে কালোদাগ দূর করতে সাহায্য করবে।

ত্বক ডিটক্স করতে পিলো অফ মার্কস  দারুন কার্যকরী

আমাদের চারপাশে দূষণের মাত্রা দিন দিন বেড়েই চলেছে। যার প্রভাব ফেলছে আমাদের ত্বকে। আমাদের ত্বকে যেমন টক্সিন জমা হয় সেটি সপ্তাহে একবার হলেও আমরা ক্রাশ আউট করি। কিন্তু ত্বকের গভীর থেকে অনেক সময় টক্সিন বের করা হয় না। যার ফলে ত্বকে  দেখা দেয় নানান ধরনের সমস্যা। যেমন ব্রণ, ডালনেস,অয়েলি ভাব,রেসেচ ইত্যাদি অনেকে ত্বকের বিভিন্ন যত্ন তো দূরের কথা। নিয়মমাফিক শেষ হওয়ার দিয়ে মুখটা ধুতেও সময় পান না। এর ফলে ত্বকের উপরিভাগসহ ত্বকের  গভীরে আস্তে আস্তে ময়লা জমে যায়। ফলস্বরূপ ত্বকে  দেখা দেয় নানান ধরনের সমস্যা। এজন্য সপ্তাহে আমাদের এক থেকে দুবার অন্তত পিল অফ মাস্ক  ব্যবহার করা দরকার।  যা ব্যবহারের ফলে খুব সহজে ত্বকের গভীর থেকে ক্ষতিকর টক্সিন দূর করতে সাহাজ্য করে।

আরও পরুনঃমোটা শরীর ওফরশা হওয়ার যাদুকরী জুস

আরও পরুনঃচুল রুপকথার রাজকুমারীদের মতো ঘন কালো চুল পেতে (originalzafran hair growth oil)

ফেসিয়াল হেয়ার তুলতে সাহায্য করে পিল অফ মাক্স

আমাদের অনেকের মুখেই ফেসিয়াল হেয়ার বা অবাঞ্ছিত লোম থাকে। ওয়াক্সিং  বা লেভিং এর মাধ্যমে ফেসিয়াল হেয়ার রিমুভ করে থাকেন। তবে পিল অফ মাক্স ব্যবহার করেও এই অবাঞ্ছিত লোম দূর করা যায়। মুখে মাক্স লাগিয়ে মাক্সটি শুকিয়ে যাওয়ার পর যখন  মাক্স টেনে তোলা হয় তখন এই অবাঞ্ছিত লোম  দূর হয়। শুধু তাই নয় মুখের ব্ল্যাকহেডস হোয়াইটের ও দূর হয়।

ত্বককে আগ্রহ রাখতে পিল অফ মাক্স এর ভূমিকা

ত্বকের আদ্রতা  বজায় রাখা আমাদের জন্য খুবই জরুরী। ত্বক যখনই নিজের আদ্রতা হারাতে শুরু করে। অর্থাৎ ত্বক রুক্ষ শুষ্ক প্রাণহীন হয়ে পড়ে। তখনই ত্বকে দেখা দেয় নানান ধরনের সমস্যা। যেমন ব্রণ মেছতা,ও রাসের মতো নানা ধরনের সমস্যা। যার ফলে ত্বক  পুষ্টিহীনতায় ভোগে। ত্বক হয়ে পড়ে প্রাণহীন। এর জন্য নিশ্চয়ই আমাদের ত্বকের বিশেষ কিছু যত্নের প্রয়োজন। আমরা অনেকেই নানান ব্যস্ততা ও সময়ের অভাবে ত্বকের যত্ন নিতে ভুলে যাই। ত্বকের ভালো একটি ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধোয়া তো দূরের কথা। মুখে ময়শ্চারাইজার লাগাতেও ভুলে যাই। যার ফলে ত্বক হয়ে পড়ে রুক্ষ শুষ্ক। ত্বকের সফটনেস ভাবটা আর থাকে না। এবং ত্বকে আস্তে আস্তে আদ্রতা কমে আসে। এবং আস্তে আস্তে ত্বকের চামড়াগুলো শুষ্ক হয়ে মরা চামড়ায় পরিণত হয়। তাই পিল অফ মাক্স ব্যবহার করে এই ধরনের সমস্যা সমাধান করার সম্ভব।

লোমকূপ পরিষ্কার করতে সাহায্য করে

যাঁদের ত্বকে লোমকূপ বড় এবং খোলা থাকে তাঁদের ত্বকে ময়লা তাড়াতাড়ি জমে এবং এঁর ফলে অনেক সময়েই জীবাণু সংক্রমণ এবং ব্রণ-ফুসকুড়ি বেরতে পারে। নিয়মিত পিল অফ মাস্ক ব্যবহার করলে ত্বকের লোমকূপে ময়লা জমার কোনও আশঙ্কাই থাকে না।

আরও পরুনঃস্লিম হয়ের চা

ত্বকের তারুণ্যকে ধরে রাখতে

ত্বকের টক্সিন দূর হলে ত্বক ভিতর থেকে পরিস্কার হয়ে ওঠে এবং ত্বকের ঔজ্জ্বল্যও বৃদ্ধি পায়। এছাড়া ত্বকের উপরিভাগের মরাকোষ দূর হয়ে ভিতরের উজ্জ্বল কোষ বাইরে আসে। এছাড়াও পিল অফ মাস্ক (5 amazing beauty benefits of peel off mask) ব্যবহারের ফলে আমাদের ত্বকের ইলাস্টিসিটি বজায় থাকে এবং ত্বকে বলিরেখা, ফাইন লাইনস তৈরি হয় না। ত্বকের চামড়া কুঁচকে বা ঝুলে পড়ে না এবং তারুণ্য বজায় থাকে অনেকদিন।

 

পিল-অফ মাস্ক ব্যবহারের নির্দেশনা:

 

১/ প্রথমে আপনার পছন্দসই সাবান কিংবা ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ খুব ভালোভাবে ধুয়ে নিন। পিল-অফ মাস্ক ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই নিশ্চিত হতে হবে মুখ যেন পরিষ্কার থাকে এবং তৈলাক্ত না থাকে। 

 

২/ এরপরে মুখ ভালোভাবে মুছে নিন। একটা ছড়ানো পাত্রে ভাপ ওঠা গরম পানি নিয়ে তার উপরে মুখ দিয়ে ভাপটা মুখে ভালোমতো লাগতে দিন। এতে করে আপনার মুখের পোর অথবা লোমকূপগুলো অনেকটা শিথিল হবে।

 

৩/ এখন মাথার চুল ভালোভাবে বেঁধে নিন যেন পিল-অফ মাস্ক মুখে লাগানোর সময়ে চুল মুখের কাছে এসে না পড়ে। হাত ভালোভাবে ধুয়ে নিন মাস্ক লাগানোর জন্যে।

 

৪/ চোখ, ভ্রূ এবং ঠোঁট বাদ পুরো মুখমণ্ডলে পুরু স্তর করে মাস্কের প্রলেপ লাগান।খেয়াল রাখবেন প্রলেপ যত ঘন হবে, তত বেশী ভালো কাজ করবে।

 

৫/ এরপর আধাঘন্টা সময় দিন। এই সময়ের মধ্যে মাস্ক শুকিয়ে গেলেও ওঠানোর চেষ্টা করবেন না এবং অবশ্যই মাস্ক ভালোমতো শুকানোর জন্য সময় দিবেন।

 

৬/ আধা ঘন্টা পার হয়ে গেলে খুব সাবধানে এবং আস্তে আস্তে মুখ থেকে মাস্ক উঠিয়ে নিন। এরপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ভালোভাবে মুখ ধুয়ে নিন। জ্বালাপড়া করলে মুখে অল্প বরফ ঘষে নিতে পারেন।

 

ব্যবহারের নিয়মঃ

পরিষ্কার, শুষ্ক ত্বকে,ঘন স্তরে মাস্কটি প্রয়োগ করুন। চোখের অঞ্চল, ভ্রু,ও ঠোঁট এড়িয়ে চলুন।

30 মিনিট বা সম্পূর্ণ শুকানো পর্যন্ত রেখে দিন।

আস্তে আস্তে বাইরের প্রান্তগুলি থেকে মাস্কটি তুলে ফেলুন এবং অবশিষ্টাংশ ধুয়ে ফেলুন।

এইভাবে সপ্তাহে দুই-তিনবার ব্যবহার করার পর আপনি নিজেই নিজের ত্বকের মাঝে পার্থক্য ধরতে পারবেন। ব্ল্যাকহেডস ত্বকের অনেক গভীরে হয় বলে একবারেই সেটি উঠে আসবে না। তবে কিছুটা সময় নিলে ধীরে ধীরে সেটিও উঠে যাবে পুরোপুরি।

Description

✅ সারা বাংলাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয়।

 

✅ অর্ডার কনফার্ম করার জন্য ১৫০টাকা এডভান্স করতে হবে ।

 

✅ ফোনে অর্ডার করতে কল করুন- ✆ ০১৮১১১৫৬৫০৭( সকাল ১০ টা থেকে রাত ১০ টা) ।

 

✅ আমাদের পেমেন্ট করতে পারেন- নগদ ০১৭৫৮৯৮৩৫০৮(পারসোনাল)

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

X