আপনি কী আপনার কুশ্চিৎ ও কালো যৌনাঙ্গ নিয়ে চিন্তিত ? আপনার জন্য আমাদের এই বিশেষ ক্রিমটি , মাত্র ৭ দিনে কালো যৌনাঙ্গ করুণ গোলাপি রঙের !

Description

স্ত্রীলোকের যৌনাঙ্গ ফর্সা করার ক্রিম

স্ত্রীলোকের যৌনাঙ্গ ফর্সা করার ক্রিম ,মেয়েদের গুপ্তাঙ্গ ফর্সা করার অথবা কালো স্পট দূর করার জন্য বর্তমানে হরেক প্রকার ক্রিম/ বা লোশনের অভির্ভাব ঘটেছে।এগুলো খুব সহজেই বাজারগুলো থেকে সংগ্রহ করা যায় ।কিন্তু এই ক্রিম বা লোশনগুলোর সঠিক কার্যকারিতা নিয়ে অনেক প্রশ্ন থেকে যায়।

গবেষককারীগণ তাদের গবেষণায় যৌনাঙ্গ ফর্সা করার ক্রিমগুলোর কার্যক্ষমতা সম্পর্কে বলেন যে কিছু কিছু লোশন বা ক্রিম ( ভালো ও উন্নত মানের )গুপ্তাঙ্গের রঙ হালকা থেকে মাঝারী করতে সক্ষম।পক্ষান্তরে,কিছু কিছু (খারাপ ও অনুন্নত) ক্রিম বা লোশন গুলোর তেমন কোনো কার্যকারিতা নেই বলে প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে।

মেয়েদের যৌনাঙ্গ ফর্সা করার ক্রিম ব্যবহারের পূর্বে করণীয়

মূলত মহিলাগণের গুপ্তাঙ্গ বা যোনি ফর্সা করার ক্রিম/লোশনের ব্যবহারের পূর্বে একজন ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া অত্যাবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ ।কেননা, উক্ত ক্রিমগুলোর/লোশনগুলোর ব্যবহারে সম্ভাব্য কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে:

1. যৌনাঙ্গে জ্বালাপোড়া
2. যৌনাঙ্গের চুলকানি
3. চামরা বা ত্বকের শুষ্কতা
4. অ্যালার্জি জনিত সমস্যা ইত্যাদি

মেয়েদের যৌনাঙ্গ ফর্সা করার ক্রিম ও প্রাকৃতিক বা ন্যাচারাল উপায় সমূহ

মেয়েদের যৌনাঙ্গ ফর্সা করার ক্ষেত্রে সাধারণ কিছু প্রাকৃতিক উপায়ও অবলম্বন করা যেতে পারে ;

লেবুর রস: লেবুতে থাকে ভিটামিন ‘সি’,এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ।এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট স্কিনের কোষগুলিকে ক্ষতিকর ফ্রি-র‍্যাডিকেল থেকে রক্ষা করতে করে এবং উজ্জ্বল ও টানটান রাখতে সাহায্য করে।কাজেই লেবুর রস গোপন স্থানের ত্বকে লাগিয়ে কিছুক্ষণ পর ধুয়ে ফেলুন ভালো ফল পাবেন

মধু: মধুতে রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান,যা ত্বক নরম ও মসৃণ রাখে।এটি ত্বকের প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার হিসেবে অতুলনীয় এক উপাদান। কাজেই সরাসরি উক্তাঙ্গে ভালোভাবে মধু লগান যখন শুকিয়ে টানটান হয়ে যাবে তখন ধুয়ে ফেলুন।এছাড়াও এতে উপস্থিত প্রোবায়োটিক ও অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট চামড়ায় পুষ্টির জোগান দেয়, যার দ্বারা যৌনাঙ্গের ত্বক মসৃণ ও টানটান থাকে এবং দাগছোপ কমে যায়।

টকদই:এতে বিদ্যমান থাকে ল্যাকটিক অ্যাসিড। যা ত্বকের মৃত কোষ দূরীকরণে সাহায্য করে।যৌনাঙ্গের মৃত কোষ গুলোকে দূর করলে সেটাকে হালকা কালারের দেখা যাবে।তাই টকদই যোনির ত্বকে লাগিয়ে কিছুক্ষণ পর ধুয়ে ফেলুন।
এই প্রাকৃতিক উপায়গুলো নিয়মিত ব্যবহার করলে যোনির রঙ কিছুটা হালকা হতে পারে। তবে, এই উওপরোক্ত উপায়গুলোর কার্যকারিতা স্থায়ী হয় না।

অস্ত্রোপচার করে :অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে মেয়েদের যোনি ফর্সা করার ক্রিম
যোনির রঙ পরিবর্তনের জন্য অনেকেই অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে লেজার থেরাপি ব্যবহার করেন। লেজার থেরাপি যোনির ত্বকের উপরের স্তর অপসারণ করে, ফলে ত্বকের রঙ হালকা হয়। তবে, এই থেরাপির কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে, যেমন:

• ব্যথা
• জ্বালাপোড়া
• চুলকানি
• ত্বকের সংক্রমণ

কাজেই গুপ্তাঙ্গের বা যৌনাঙ্গের (মেয়েদের ) কালার বা রং পরিবর্তনের ক্ষেত্রে যেকোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার পূর্বে অবশ্যই কোন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নেয়া জরুরি।

আপনার যে কোন ধরণের মূল্যবান মতামত ও যেকোনো বিষয়ে জানতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন এই ঠিকানায়।মোবাইল নুম্বের-০১৮১১১৫৬৫০৭

ওয়েবসাইটের থিকানাঃwww.nogorbazarbd.com

সরাসরি কিনতে ফোন করুন:  01811156507

> দারাজের চেয়েও কম দামে –nogorbazarbd.com থেকে কিনুন।

♣ ঢাকার বাহিরে থেকে অর্ডার করতে চাইলে ১৫০ টাকা অগ্রিম ডেলিভারি পরিশোধ করে অর্ডার করুন ।

♦ বিকাশ ও হট লাইনঃ 01811156507 (parsonal)

5653 in stock