প্যানথার কনডমের সঠিক ব্যবহার

0 minutes, 1 second Read

আপনারা অনেকেই প্যানথার কনডম এর সঠিক ব্যবহার সম্পর্কে জানতে চান। প্যানথার কনডমটি আমরা প্রাপ্তবয়স্ক নর-নারীর সবাই চিনি । এটি বাংলাদেশের সুনামধন্য কোম্পানি এস এম সি ফার্মাসিটিক্যাল কোম্পানির পণ্য। ১৯৮৬ সাল থেকে এর যাত্রা শুরু হয়। এবং আজ পর্যন্ত আমাদের বিবাহিত দম্পতিদের প্রথম পছন্দ এই প্যানথার কনডম। এর ব্যবহার খুবই আরামদায়ক। আসুন জেনে নেই প্যানথার কনডমের সঠিক ব্যবহার।

আরো পুরুনঃ

বিবাহিত জীবনকে সুখকর করতে ও অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভপাত ঘটানো থেকে বিরত থাকতে। বিবাহিত দম্পতির প্রথম পছন্দ কনডম।

যারা নতুন বিবাহিত দম্পতি রয়েছেন। সদ্য মাত্র বিয়ে হয়েছে কিন্তু বাচ্চা নেওয়ার পরিকল্পনা খুব দেরিতে তাদের জন্য গর্ভ বিরতিকরণ পদ্ধতির মধ্যে সবচেয়ে বেস্ট সলিউশন হচ্ছে কনডম। গর্ভ বিরতিকরণ বিভিন্ন ধরনের পদ্ধতি রয়েছে। যেমন  বড়ি,ইঞ্জেকশন,ইত্যাদি এ ধরনের পদ্ধতি দীর্ঘদিন ব্যবহারের ফলে।  হতে পারে নানা ধরনের শারীরিক সমস্যা। অনেক সময় বাচ্চা কনসেপ্ট করতে চায় না। তাই কনডম ইউজ করলে আপনার ইচ্ছামত যেকোনো সময় আপনি বাচ্চা নিতে পারবেন। এবং কোন ধরনের শারীরিক সমস্যাও হবে না। তবে কনডম ব্যবহারের কিছু সঠিক নিয়মাবলী রয়েছে। কনডম ব্যবহারের পূর্বে। খেয়াল রাখা দরকার যাতে করে কনডমে কোন প্রকারের বাতাস প্রবেশ করতে না পারে। কনডমের বাতাস প্রবেশ করলে। যত ভালো ব্র্যান্ডের কনডম ব্যবহার করেন না কেন? কনডম ফেটে যাবে। তাই কনডম ব্যবহারের পূর্বে এটা লক্ষ্য করা খুবই জরুরী।

আরো পুরুনঃ লিঙ্গ দুই থেকে তিন ইঞ্চি লম্বা করার জেল।
আরো পুরুনঃটানা ৩০ থেকে ৪০ মিনিট সহবাস  করার ট্যাবলেট। 

কনডম ব্যবহারের উপকারিতা

১)অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভপাত রোধ করবে।

২)এর জন্য শরীর থেকে অন্য জনের শরীরে বিভিন্ন ধরনের সংক্রমিত রোগ সৃষ্টি হতে দিবে না। যেমন এইচআইভি।

৩)এটি দীর্ঘমেয়াদি পদ্ধতি এর দীর্ঘ সময় ব্যবহার করার ফলে শরীরে কোন ধরনের ক্ষতি করবে না।

৪)বড়ি ইনজেকশনে প্লান নানা ধরনের পদ্ধতি রয়েছে। দীর্ঘ সময় ব্যবহারের ফলে মেয়েদের শরীর মোটা ওজন বৃদ্ধি পায় মাথা ব্যথা বমি ভাব নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। যা কনডম ব্যবহারে এ ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় না।

৫)অন্যান্য জন্মবিরতের কারণ পদ্ধতিতে দীর্ঘমেয়াদি ব্যবহারের সময় বাচ্চা হতে চায় না।

৬)কনডম ব্যবহার করলে আপনি যেকোনো সময় ব্যবহার করা ছেড়ে দিলে বাচ্চা কনসেপ্ট করে নিতে পারবেন সহজে।

৭)এছাড়াও অবৈধ মেলামেশা জন্য ইজি জন্মবিরতিকরণ পদ্ধতি হিসেবে আমরা কনডম ব্যবহার করে থাকি।

লিঙ্গ দুই থেকে তিন ইঞ্চি লম্বা করার জেল

প্যানথার কনডম কোথায় পাবেন?

এই কনডমটি আপনি বাংলাদেশের যে কোন জায়গায়  যেকোনো কোন ফার্মেসি থেকে ক্রয় করতে পারবেন। ১৯৮৬ সাল থেকে আজ পর্যন্ত এটি জনপ্রিয়  বিবাহিত দম্পতির মধ্যে। তার মানে আপনারা বুঝেন আশির দশক থেকে ২০২২। এখন পর্যন্ত এর  বহুল জনপ্রিয়তা রয়েছে। একটি এসএমএসের মান-সম্মত একটি প্রোডাক্ট। আপনি বাংলাদেশের যে কোন ফার্মেসি থেকে এটি ক্রয় করতে পারেন। আর আমাদের থেকে যদি ক্রয় করতে চান। তাহলে ভিজিট পূরণ আমাদের ওয়েবসাইটে। অথবা কল করুন। ☎ 01811156507

 

প্যানথার কনডম প্রাইস ইন বাংলাদেশ

বাংলাদেশের সবচেয়ে সুলভ মূল্যের কনডমের মধ্যে প্যানথার কনডমটি অন্যতম। এই কনডমটি আপনি বাংলাদেশের যে কোন ফার্মেসিতে গেলেই পেয়ে যাবেন। আর যদি কনডমটির দামের কথা বলতে বলেন। তাহলে ছোট্ট একটি প্যাকেটের দিন প্যাকেট কনডম থাকে। এবং এর মূল্য মাত্র ১৫ টাকা। বাজারে এখন নানা ধরনের নানা ফ্লেভারের কনডম পাওয়া যায়। কিন্তু যারা কম দামের ভিতরে ভালো মানের একটি কনডম খুঁজছেন। তারা এস এম সির এই প্যানথার কনডমটি ক্রয় করে নিতে পারেন। এটি কম দামের ভিতরে নিরাপদ নির্ভরযোগ্য একটি কনডম। এবং দামে ও সাশ্রয়ী।অনেকেই আছেন দামে সাশ্রয়ী ও মানে ভালো জিনিস চান। তারাই নির্দ্বিধায় এই কনডমটি ব্যবহার করতে পারেন।

 

কনডমটি কিভাবে ব্যবহার করবেন

কনডম ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই আপনার পেনিস কে আগে প্রস্তুত করে নিতে হবে ভালোভাবে। পেনিসকে অবশ্যই ঢিলে ঢালা অবস্থা থেকে একটু স্ট্রং করে নিতে হবে। যাতে করে আপনি খুব সহজে পেনিসে কনডমটি প্রবেশ করাতে পারেন।এবং স্ত্রী সহবাস করার সময় কনডমে যাতে কোন ধরনের বাতাস প্রবেশ করতে না পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। বাতাস প্রবেশ করার ফলে কনডম ফেটে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যার ফলে অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভপাতের সম্মুখীন হতে হয়। তাই কনডম ব্যবহারের সময় এই তথ্যগুলো অবশ্যই মাথায় রাখা উচিত।

 

 

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

X