টেস্টোস্টেরনের গুরুত্ব
একজন পুরুষের ক্ষেত্রে টেস্টোস্টেরনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।। আজকে আর্টিকেলটিতে আমরা টেস্টোস্টেরনের সম্পর্কে জানব।
একজন পুরুষের ক্ষেত্রে টেস্টোস্টেরন খুবই প্রয়োজনীয় একটি উপাদান। টেস্টোস্টেরন পুরুষের প্রধান যৌন হরমোন এবং পুরুষের হাইপোগোনডিজম ও টেস্টরণ মাত্রা গুলির উপসর্গগুলিতে সহায়তা করার জন্য একটি প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী ওষুধ হিসেবে বাজারে পাওয়া যায়।
উপকারিতা
টেস্টোস্টেরন সাপ্লিমেন্ট শরীরের মধ্যে টেস্টোস্টেরনের প্রাকৃতিক স্তর সরবরাহ করার কাজ করে। শরীরের টেস্টোস্টেরন কম থাকার লক্ষণ গুলির মধ্যে রয়েছে কম শক্তি যৌন সমস্যা এবং পুরুষের প্রধান কয়েকটি বৈশিষ্ট্য হারিয়ে যাওয়ার মত ব্যাপারগুলি। তাই টেস্টোস্টেরন পুরুষের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। টেস্টোস্টেরন এটি ট্রান্সডার্মাল মাল পেজগুলির আকারে পাওয়া যায় যা ত্বকের উপরে রাখতে হয় এবং জেল, টপিক্যাল দ্রবণ,ইনজেকশন, বুক্কাল প্যাচগুলির উপরের মারিতে লাগাতে হয় এবং ক্ষুদ্র দলাগুলির ত্বকের নিচে বসাতে হয়।
সাধারণত টেস্ট রেস্টরনের মাত্রা বয়সের তারতম্যের কারণে হয়ে থাকে। স্বাভাবিকভাবেই টেস্টোস্টেরনের স্তর আপনার শরীরে আপনার বয়স অনুযায়ি হ্রাস পায়। কিছু কিছু সময় এটি অস্বাভাবিক হাড়ের পায় যা শক্তিকে রাস করে। এছাড়া অ্যান্ট্রেলাক ক্লান্তি,হাইপারথাইরয়েডিজম এবং যৌন অক্ষমতা হিসেবে জটিলতা সৃষ্টি করে। এই ক্ষেত্রে আপনাকে টেস্টোস্টরন প্রতিস্থাপন করতে হবে। অর্থাৎ এই ক্ষেত্রে তেজতরন প্রতিস্থাপন থেরাপি স্বাভাবিক মাত্রায় টেস্টোস্টেরন পুনরুদ্ধার করতে ব্যবহৃত হয়। মানব দেহে এটা পরিচালনা করার নির্দিষ্ট কিছু মাধ্যম রয়েছে। এটা প্যাঁচ ইঞ্জেকশন বা জেলের মাধ্যমে পরিচালনা করতে হয়।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
টেস্টোস্টেরনের কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে। এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হলো- অ্যাপিনিয়া,গাইনিকোমাস্টিয়া,শুক্রানুর সংখ্যা কম হওয়া, মারি জ্বলন, এটি রক্তের মধ্যে লাল কোষের পরিমাণকে বিপজ্জনক মাত্রায় বাড়িয়ে তুলতে পারে। এছাড়া অন্যান্য প্রতিক্রিয়াও রয়েছে।
অন্যান্য প্রতিক্রিয়া গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল-তীব্র চুলকানি,তরল- ভরা ফোস্কা,লাল এবং জ্বালামশ ত্বক।
পরে আমরা আপনাদেরকে যেসব তথ্য সম্পর্কে জানালাম তা শুধু মাত্র ওষুধের সল্ট বা উপাদান গুলির উপর ভিত্তি করে। তবে এই ওষুধের ব্যবহার বা এর প্রভাব একজন রোগীর শরীরের অবস্থা অনুযায়ী আলাদা আলাদা হতে পারে। ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই আপনার ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
প্রত্যেকটা জিনিসেরই ভালোদিনের পাশাপাশি কিছু ক্ষতিকর দিক রয়েছে। এমনি টেস্টোস্টেরনেরও কিছু ক্ষতিকর দিক রয়েছে। তবে উপকারের তুলনায় এটি খুবই জট সামান্য। অর্থাৎ আশঙ্কা করা হয় যে কিছু মানুষের বডি কন্ডিশন অনুযায়ী এটি কিছু প্রভাব ফেলতে পারে। তবে তা শুধুমাত্র হাতেগোনা কয়েকজনের ক্ষেত্রেই হতে পারে তাও তাদের শরীরের কন্ডিশন অনুযায়ী। টেস্ট স্টরনের ক্ষতির প্রভাব গুলির মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ব্রণ,গরম জলসানি,ইনজেকশনের জায়গায় ব্যথা,ওজন বৃদ্ধি,লাল রক্ত কোষ বৃদ্ধি,protest বেড়ে যাওয়া ইত্যাদি। তবে এই প্রভাব গুলো শুধুমাত্র কিছু মানুষের ক্ষেত্রেই হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। নির্দিষ্ট কিছু মানুষের শরীরের কন্ডিশন অনুযায়ী প্রভাব গুলি পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। তবে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী এর ব্যবহারে আপনি কোন ক্ষতির সম্মুখীন হবেন না।