রাইট জৈব সার ৪০ কেজি

0 minutes, 1 second Read

আমরা কেন রাইট জৈব সার ব্যবহার করবো:
(১) নাইট্রোজেন, ফসফরাস ও অন্যান্য পুষ্টি উপাদানের গ্রহণ উপযোগিতা বাড়ানোর মাধ্যমে সাধারণ জৈব সারের চেয়ে অনেক গুন বেশি পুষ্টি উপাদান সরবরাহ করে।
(২) রাইট জৈব সার সঠিক মাত্রায় প্রয়োগ করলে ২৫-৫০ ভাগ পর্যন্ত রাসায়নিক সার কম লাগে।
(৩) ট্রাইকোডার্মা ও ল্যাকটিক এসিড ব্যাকটেরিয়া সমৃদ্ধ থাকায় রাসায়নিক সারের কার্যকারিতা অনেকগুন বৃদ্ধি করে।
(৪) মাটির জৈব উপাদানের পরিমান ও মাটির উর্বরতা শাক্তি বাড়াতে অধিক কার্যকরি।
(৫) মাটিতে হিউমাসের পরিমাণ বৃদ্ধি করে এবং ফসলের খাদ্য ভান্ডারে পরিণত করে। ।
(৬) গাছ সহজেই পুষ্টি উপাদান সংগ্রহ করতে পারে।
(৭) পানি ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
(৮) রাইট জৈব সার নির্দিষ্ট পরিমাণে প্রয়োগ করায় কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়। ফলে অল্প জমিতে কম খরচে অধিক ফলন পাওয়া যায়।
(৯) মাটির ক্ষারত্ব/অ¤øত্ব কমায় এবং উপকারী অনুজীবের সংখ্যা বৃদ্ধি করে।
(১০) গাছ সকল পুষ্টি উপাদান সহজেই গ্রহণ করতে পারে।
(১১) ফল-মূল ও শাক-সবজির স্বাদ ও পুষ্টিমান বৃদ্ধি করে।

জৈব সার ব্যবহারে মাটির উর্বরতা বাড়ে। এতে ফসলের প্রধান খাদ্য নাইট্রোজেন,ফসফরাস, পটাশিয়াম ও অন্যান্য খাদ্য উপাদান থাকে ফলে অণুখাদ্যের ঘাটতিও পূরণ হয়। মাটির গঠন ও গুণাগুণ উন্নত করে। বেলে মাটি সরস হয়, পানি ধারণ ক্ষমতা বাড়ে, তাছাড়া এঁটেল মাটিকে কিছুটা দো-আঁশ ভাবাপন্ন করে ফসল জন্মানোর অধিক উপযোগী করে তোলে। কোথায় পাবেন ?

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

X