Shilajit আপনার শক্তির মাত্রা বাড়িয়ে সাধারণ দুর্বলতার চিকিৎসা করতে ব্যবহৃত হয়। এটি স্বাস্থ্য টনিক হিসাবে কাজ করে শক্তি এবং স্ট্যামিনা বাড়াতেও পরিচিত। এটি শরীরের টিস্যুগুলির পরিধানে সহায়তা করে অসুস্থতার পরে পুনরুদ্ধারে সহায়তা করে।
শিলাজিৎ শক্তি বৃদ্ধির জন্য পরিচিত, স্থিতিশীলতার জন্য স্বর্ণের প্রয়োজন, কেসর শক্তি বৃদ্ধির জন্য পরিচিত, অশ্বগন্ধা শক্তি বৃদ্ধি করে এবং নিরাপদ মুসলি দুর্বলতা প্রতিরোধে সাহায্য করে।
শিলাজিৎ কি?
শিলাজিত হলো একটি প্রাকৃতিকভাবে উপলব্ধ খনিজ পদার্থ। যা ভারত উপমহাদেশে পাওয়া যায়। ভারত উপমহাদেশের হিমালয় ও হিন্দু কোষ পর্বতমালা এটি পাওয়া যায়। একটি বিরল প্রজাদের রজন যা তৈরি হয় হাজার বছর ধরে পচন ধরা গাছ উদ্ভিদের উপকরণ থেকে। বেরিয়ে আসে আটার মত পদার্থ হিসেবে। মেরে আসে পাথরের ফাক থেকে। আটকে থাকা উদ্ভিদ উপকরণ বাদামী থেকে কালো রঙের চচ্চটি আঠার মত একটি পদার্থ হিসেবে বেরিয়ে আসে পাথরের ভাগ থেকে। হারভেদ হচ্ছে ভারতের একটি ঐতিহ্যবাহী হাজার বছরের ওষুধ ব্যবস্থা শিলাজিৎ ব্যবহার করে চলেছে স্বাস্থ্যের বর্ধকের জন্য। আয়ুর্বেদে শিলাজিৎ কি কি রসায়ন হিসেবে ধরা হয়। এর সার্বিক স্বাস্থ্য উন্নতি করার উপকারিতা উল্লেখ করার সময়। আসলে শিলাজিৎ নামটি অনুবাদ করলে যথাযথভাবে দাঁড়ায় পর্বত শৃঙ্গের বিজয়ী ও দুর্বলতার ধ্বংসকারী।
সম্পর্কে কিছু প্রাথমিক তথ্য।
শিলাজিতের লাতির নাম আজফলটম পাঞ্জাবি নিয়ম।
প্রচলিত নাম। দস্তাখনিশ খনিজ মম শিলাজিত।
সংস্কৃত নাম শিলাজিৎ বা শিলাজিত
কোলেস্টেরলের জন্য শিলাজি।
আয়ুর্বেদ অনুযায়ী কোলেস্টেরলের মাত্রা প্রচলন করতে শিলাদিত কার্যকর। গবেষণাগনের করে প্রমাণ পাওয়া গেছে যে নিয়মিত যদি কেউ দুই গ্রাম করে বেশি বেশি ঘনত্বের চর্বি বা ভালো মাত্র কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ানোর সাথে সাথে কম ঘনত্বের চর্বি ও খারাপ হবে। যদিও এতোটাই ইঙ্গিত করা হয়েছিল যেতে থাকা ফালভিক এসিড এই রজনের হাইপো লিপিডেমিক রক্তে কোলেস্টেরল কমায়। শিলাজিতে ভিটামিন সি ও ভিটামিন ই আছে যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে পরিচিত। এই এন্টিঅক্সিডেন্ট মানবদেহে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ধনীতে ব্লাক জমে ওঠা থেকে আটকায় ফলে হার্ট অ্যাটাক হওয়ার ঝুঁকি কমে যায়।
ওজন কমাতে শিলাজিত।
স্থূলতা বর্তমানে একটি বড় ধরনের সমস্যা। বর্তমানে প্রায়ই শোনা যায় মানুষ বিভিন্ন কারণে স্থূলতা মেয়ের চর্বি জড়িত বিভিন্ন সমস্যায় ভুগছে। তারা খুব সহজে এটুকু আক্রান্ত হয়ে পড়ছে। আধুনিক সংস্কৃত এবং জীবনধারায় সমস্যার সম্মুখে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয়। ডাব্লু এইচ ও স্থূলতা কে একটি বিশ্বের মহামারি হিসেবে আখ্যা দিয়েছে। জন কমানোর প্রোগ্রামে ফেলেছি তোর একটি সম্পর্ক হিসেবে প্রভাব পরীক্ষা পরীক্ষা করে লক্ষ্য করা হয়েছে। ভারতে হওয়া একটি গবেষণায় ৭০ জন লোকের একটি দলের ওপর শিলাজিতের প্রভাব পরীক্ষা করে দেখা হয় এবং দেখা যায় যে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে ওজন কমার সাথে সাথে তাদের পেটের ভাজ এবং নিতম্ব ও কোমরের পরিধিও কমে। এছাড়াও অনেক প্রমাণ রয়েছে শিলাজির্জা ওজন কমায়ে।নিঃসন্দেহে বলা যায় শিলাজিৎ ওজন কমানোর ক্ষেত্রে কার্যকর ও খুব সহজেই ওজন কমাতে সক্ষম।
কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য শিলাজিৎ।
কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো হজম সংক্রান্ত সমস্যা কমিশন ছড়িয়ে পড়ছে আজকাল। কষ্টকাঠিন্যে আক্রান্ত লোকজনের প্রায়ই বদ্ধতা অনুভব করার নালিশ। কিছু চরম ক্ষেত্রে মলদ্বারে রক্তপাতের উল্লেখ রয়েছে। যদিও একজন ব্যক্তির ক্ষেত্রে স্থায়ী দীর্ঘস্থায়ী কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণ নির্দিষ্ট করে বলা কঠিন তবুও সাধারণত তাদের জীবনধারা খাদ্য বা সহ দেহতত্ত্বের উপরে এটি নির্ভর করে থাকে। আয়ুর্বেদের শিলাজিদ দীর্ঘস্থায়ী কোষ্ঠকাঠিন্য সারানোর একটি দুর্দান্ত প্রতিনিধি হিসেবে পরিচিত রসায়ন বা স্বাস্থ্যবর্ধক টনিক হয় দারুন একটি অঞ্চলের শক্তিশালী করে তোলে এবং অন্তর সংকোচন নিয়ন্ত্রণ করে শিলাজীর যকৃত থেকে পিততের রষ্ণী সরানো বাড়িয়ে তুলে যার ফলে খাবারের আদ্রতা বজায় রেখে তা ভালোভাবে হজম হয় এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের শারীরিক আর্য গোলাপে শিলাজিতের গুরুত্বপুরেসিং
পাকস্থলী আলসারের জন্য শিলাজি।
পাকস্থলীর আনসারের জন্য সিলেট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গ্যাস্ট্রিক আলসার হল পাকস্থলীর অস্থিতির প্রধান কারণ গুলোর মধ্যে একটি কেউ যদি অবৈধ চাপের মধ্যে থাকেন বা নির্ধারণ করে দেওয়া ওষুধ খান তাহলে তাদের মধ্যে গ্যাস্ট্রিক্যাল ছাড়াও যদি বেশি। কিছু গবেষণা দাবি করেছিল যে দেশটিকে সিটের ক্ষরণ কমিয়ে পাকস্থলী দেউল গুলি ভাঙ্গন। এর মাধ্যমে সেখানকার ভেতরে আশ্রমীকে পড়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করে।
রক্ত অল্পতার জন্য শিলাজিৎ।
রক্তাল্পতা এমন একটি দশা যায় হিমোগ্লোবিন ও লাল রক্ত কষেন কোষের নিম্ন মাত্রা দিয়ে চিহ্নিত। আয়ুর্বেদিক ডাক্তারদের মধ্যে সেরেজিৎ লোহার একটি সমৃদ্ধ উৎসেচ যার রক্ত তৈরি হওয়ার অন্যতম উপাদান জীবজন্তুদের ওপর যা করা কিছু গবেষণা ইঙ্গিত করে যে নিয়মিত সেবনের মাধ্যমে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা রক্ত কোষের কোনটি বাড়ায়।