বিবাহিত মহিলাদের যোনি বা গোপনাঙ্গ শুকিয়ে যাওয়ার কারণ কি? আসুন জেনে নেই

আসসালামু আলাইকুম। বিবাহিত নারীদের যৌনী বা গোপনাঙ্গ শুকিয়ে যাওয়া বা ঝুলে যাওয়ার কারণ কি? এই সম্পর্কে অনেকেই google এ জানতে চান। আজকের আর্টিকেলে আমরা মহিলাদের গোপনাঙ্গ শুকিয়ে যাওয়া বা ঝুলে যাওয়া ও সংকুচিত হওয়ার কারণ তুলে ধরব। এবং এটা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য গুলো আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করব যাতে করে আপনারা উপকৃত হন। তো চলুন প্রিয় পাঠক কথা না বাড়িয়ে মূল আলোচনায় আসা যাক।

প্রিয় পাঠক বন্ধুরা আজকে আমরা যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব সেটি হল। বিবাহিত মহিলাদের গোপনাঙ্গ যোনি নিস্তেজ হয়ে যাওয়া বা ঝুলে পড়া বা সংকোচিত হওয়ার কারণ কি এবং কি কি জিনিসগুলো  মেইনটেইন করার মাধ্যমে এটাকে? স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা সম্ভব। । এই সম্পর্কেবিস্তারিত জানতে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

অনলাইনে মহিলা ও পুরুষদের গোপনীয় পণ্য। ও মেডিসিন সবচেয়ে সুলভ মূল্যে কিনতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট নগর বাজার বিডি। আমাদের ওয়েবসাইটটিতে রয়েছে পুরুষ ও মহিলাদের যৌন উত্তেজক বিভিন্ন মেডিসিন পুরুষদের সেক্সটয় মহিলাদের সেক্সটয় যা দিয়ে খুব সহজেই যেকোন অবিবাহিত পুরুষ ও নারীরা যৌন

সঙ্গমের তৃপ্তি অনুভব করতে পারবেন। এছাড়াও রয়েছে মহিলাদের বেস্ট বা ফিগার বড় নির্দিষ্ট সেপে আনার ক্রিম মহিলাদের যৌনি ফর্সা করার ক্রিম মহিলাদের যোনি টাইট করার ক্রিম। পুরুষের লিঙ্গ শক্ত ও মোটা করার ক্রিম ও মেডিসিন পুরুষের লিঙ্গ দুই থেকে তিন ইঞ্চি লম্বা করার মেডিসিন ও উন্নত মানের সিলিকনের কনডম। আপনার চাহিদা অনুযায়ী যেকোনো মেডিসিন বা পণ্য আপনি চাইলে এখান থেকে ক্রয় করে নিতে পারেন। মেডিসিন ও পণ্যগুলো সরাসরি ক্রয় করতে কল করুন☎ 01811 156 507 এই নাম্বারে।

আরও পড়ুনঃ৩০-৪০ মিনিট সহবাস করার ম্যাক্স ম্যান ডিলে স্প্রে

এবার মূল আলোচনায় আসা যাক,

আমাদের মধ্যে অনেক নারীরাই আছেন বিয়ের আগে আমাদের শরীরের প্রতি আমরা যে ধরনের কেয়ারিং বা যত্নবান হয়ে থাকি বৈবাহিক জীবনে বেশিরভাগ নারী ওইভাবে কেয়ার বা যত্ন নিতে পারেনা । এর মধ্যে আমাদের গোপনাঙ্গ অন্যতম। নারীদের শরীরের প্রত্যেকটি অঙ্গের মধ্যে গোপনাঙ্গ হচ্ছে এমন একটি অঙ্গ যেটি কিনা খুবই সেনসিটিভ। তাই শরীরের অন্যান্য অঙ্গের মতো গোপনাঙ্গের যত্ন নেওয়া খুবই জরুরী। একজন বিবাহিত নারী বা মহিলার বিয়ের পরে যৌনাঙ্গের স্বাভাবিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে তার নানাবিদ কারণে যোনিটা আগের মতো টাইট বা আকর্ষণীয় থাকে না । অর্থাৎ তার যৌনাঙ্গটা স্বাভাবিকের থেকে অস্বাভাবিকভাবে ঝুলে সংকুচিত হয়ে যায়। দেখতে অনেকটা বিকৃত লাগে। নারীর সৌন্দর্যের একটি আকর্ষণীয় পাঠ হচ্ছে তার যৌনাঙ্গ বা যোনি। তাই এটার যথাযথ যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। একজন বিবাহিত নারী বা মহিলার কেন এই ধরনের সমস্যাগুলো বিয়ের পরে হয়ে থাকে সেটা নিয়ে আজকে বিস্তর আলোচনা করব। এবং এর সমাধান কি সেই বিষয়ে নিয়ে আলোচনা করব।

আরও পড়ুনঃকোন পিল সবচেয়ে ভালো -Norix 1 pill

☞একজন বিবাহিত মহিলার যোনি ঝুলে যাওয়া বা সংকুচিত হয়ে যাওয়ার প্রথম কারণ হচ্ছে। অনিয়মিত সহবাস করা বা দীর্ঘ বিরতির পর সহবাসে যাওয়া। দীর্ঘ বিরতির পর সহবাসে যাওয়া ও জোনি সংকুচিত হওয়ার একটি কারণ। একজন বিবাহিত নারী যখন দীর্ঘ সময় বিরতি দিয়ে স্বামীর সঙ্গে সহবাসে লিপ্ত হয়। তখন এই ধরনের সমস্যাগুলোয় পড়তে হয়। কারণ স্বাভাবিকভাবে স্বামীর সাথে প্রতিনিয়ত সহবাসে লিপ্ত হলে মহিলাদের যৌনী অভ্যন্তরে জি স্পট নামের একটি অংশ থাকে যেখানে ব্লাড সার্কুলেশন হতে থাকে,সহবাস চলাকালীন সময় এতে করে সহবাসর আকাঙ্খা তীব্র হয় এবং যৌনাঙ্গের স্বাভাবিকতা বজায় থাকে ।তাছাড়া নিয়মিত সহবাস  করার ফলে যৌনাঙ্গের ভেতরের ব্লাড সার্কুলেশন এর অভ্যন্তরের কোষ গুলো সজীব ও সতেজ থাকে এর ফলে যৌনাঙ্গের কার্যকারিতা স্বাভাবিক থাকে ও যৌনাঙ্গ স্বাভাবিক অবস্থায় থাকে ।

আরও পড়ুনঃমারাল জেল ব্যবহারের উপকারিতা কী

☞কিন্তু সমস্যাটা দেখা দেয় তখনই যখন যৌনাঙ্গের অভ্যন্তরীণ কার্যকারিতা বন্ধ হয়ে যায়। মানে মহিলাদের যৌন অভ্যন্তরে বা যৌনাঙ্গের ভেতরে। ফিমেল ইরেক্টাল ডিসফাংশনের কার্যকারিতা অর্থাৎ (মহিলাদের সেক্সুয়াল একটিভিটিস ,নষ্ট হয়ে যায় )অনিয়মিত সহবাসের কারণে অর্থাৎ (অকার্যকর হয়)।  অনিয়মিত বা দীর্ঘ বিরতির পর সহবাসে গেলে এটির কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যায়। এর ফলে দেখা দেয় যোনির শুষ্কতা । নিয়মিত সহবাসের

কারণে মহিলাদের সেক্স হরমোন উজ্জীবিত হয়। ফলে মহিলাদের পর্যাপ্ত পরিমাণে যোনিপথ দিয়ে লুব্রিকেশন বা যৌন রস বের হতে থাকে । এর ফলে যৌনাঙ্গ সজীব ও সতেজ থাকে যোনি পথ পিচ্ছিল থাকে। নিয়মিত সহবাসের কারলে যোনিপথ পিচ্ছিল থাকে ও যৌন শুষ্কতা দেখা দেয় না। এছাড়াও নিয়মিত সহবাসের কারণে যৌন গহবরে যে টিস্যুগুলো রয়েছে সেই টিস্যুগুলো সংকুচিত করতে বাধা দেয়। এতে করে যোনিপথ শুকিয়ে যাওয়া বা যৌনাঙ্গ ঝুলে যাওয়ার ভয় থাকে না।

☞এছাড়াও বয়স জনিত কারণে বিবাহিত নারীদের যোনিপথে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। আমাদের দেশের মহিলাদের বয়স যখন ৩০ পার হয়ে যায় তখনই আস্তে আস্তে আমাদের সেক্স হরমোন কাজ করা বন্ধ করে দেয়। বা পূর্বের মতো আর সহবাস করার আকাঙ্ক্ষা জাগে না। এভাবে দীর্ঘদিন সহবাস না করার ফলে অনেক সময় যৌনিপথে শুষ্কতা দেখা দেয়। আমরা জানি নিয়মিত সহবাস করলে মহিলাদের ফিমেল ইরেকটাইল ডিসফাংশন এর সমস্যা হয় ।

আরও পড়ুনঃদীর্ঘ সময় সহবাস করার কনডম

মূলত কি কি কারণে যোনি শুকিয়ে যায় বা সংকুচিত হয়ে যায় হয়ে থাকে?

●প্রথমঃ কারণ হচ্ছে সহবাস না করা বা দীর্ঘদিন সহবাস থেকে দূরে থাকা বা অনিয়মিত সহবাস একজন বিবাহিত মহিলা বিয়ের পরে যখন নিয়মিত স্বামীর সাথে সহবাসে লিপ্ত হয় তখন দেখা যায় তার যৌন গহবরে একটি স্থান থাকে যেটাকে জি স্পট বলা হয় সেখানে ব্লাড সার্কুলেশন হতে থাকে এবং মহিলাদের যোনি অভ্যন্তরের ভেতরের যে কোষগুলো রয়েছে সেগুলো সজীব সতেজ থাকে ফলে এর কার্যকারিতাটা স্বাভাবিক থাকে। কিন্তু কোন কারণে যদি

অনিয়মিত হয়ে পড়ে বা দীর্ঘ বিরতির পর একজন নারী সহবাসে লিপ্ত হয় এটা হতে পারে নানাবিত কারণে যেমন স্বামী স্ত্রীর ভিতরে মনোমালিন্য হয়ে ডিভোর্স হয়ে যাওয়া , স্বামী মারা যাওয়া বা অন্য কারণে স্বামী স্ত্রী দূরে থাকা অথবা স্বামী প্রবাসী। এসবের কারণে যদি একজন মহিলা সহবাস থেকে দূরে থাকে । ফলে মহিলাদের যোনিপথ সংকুচিত হয়ে যায় এবং যোনিপথের স্বাভাবিকতা নষ্ট হয়ে যায় । এছাড়াও যৌন গহবরে যে ব্লাড সার্কুলেশন হয় সেই ব্লাড সার্কুলেশনের মাত্রা কমতে থাকে। ও ভিতর থেকে নিস্তেজ হয়ে পড়ে। এতে করে যোনিটা ঝুলে যাওয়া বা সুকিয়ে যাওয়ার ভয় থাকে।

আরও পড়ুনঃদ্রুত বীর্যপাত ঠেকাতে লক লাভ কনডম কতটা কার্যকরী

●দ্বিতীয়তঃ যদি মেনু পেজ বা পেরি মেনু পেজ । এই ধরনের সমস্যা থেকে থাকে। অনেক মেয়েরাই আছে যারা কিনা ৩০ ৩৫ বছর হলেই তাদের মাসিক বা ঋতুস্রাব অনিয়মিত হয়ে যায়। অর্থাৎ ছয় মাস পর পর অথবা এক বছর পর ঋতুস্রাব হয়। এটা কে মূলত পেরি মেনু পেজ বলে? আবার অনেক মেয়েদের দেখা যায় ৪০ পার হলেও মেনু পেজ চলে আসে। এরকম পেরি মেনু পেজ বা মেনু পেজ চলে আসলে ও একটা মেয়ের যোনির স্বাভাবিকতা পূর্বের মতো থাকেনা । যোনিটা সংকুচিত হতে থাকে বা কুসকে যায় যোনির শেপ নষ্ট হয়ে যায়।

●তৃতীয়ঃ নাম্বার কারণ হচ্ছে। যদি অতিরিক্ত মানসিক দুশ্চিন্তা থাকে। স্বাভাবিকভাবে একজন বিবাহিত মহিলা যদি তার দাম্পত্য জীবনটা ভালো না হয় তাহলে দেখা যায় অতিরিক্ত মানসিক দুশ্চিন্তায় তিনি তার নিজের জীবন নিয়ে বেশ হতাশায় থাকেন ফলে যৌন বিষয়ক কোন কিছুই তার ভালো লাগেনা। আর অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা ও হতাশার থেকে শরীরের টক্সিন এর ঘাটতি দেখা দেয়। এবং একটা পর্যায়ে সহবাস করার কোন ইচ্ছে শক্তি থাকে না। এতে করে যোনিটা সংকুচিত হয়ে নিচের দিকে ঝুলে যায়। এটাও কিন্তু যোনি শুষ্কতার আরও একটি কারণ।

●চতুর্থঃনাম্বার কারণ হচ্ছে অতিরিক্ত পরিশ্রম করা ।অনেক সময় মাত্রা অতিরিক্ত পরিশ্রম করলে। যৌন সঙ্গমের ইচ্ছা থাকে না। আর এতে করে সহবাসে একটি গ্যাপ চলে আসে।অনেক সময় মাত্রা অতিরিক্ত পরিশ্রমের ফলে শরীরের ক্লান্তি ভাব চলে আসে সেটা হতে পারে বাহিরে বিভিন্ন ধরনের জব অথবা ঘরের কাজ মাত্রা অতিরিক্ত পরিশ্রমের ফলে মানসিক অবসাদ ও দুশ্চিন্তা চলে আসে ।আর মানসিক অবসাদ, দুশ্চিন্তা,ও হতাশায় ভুগলে অনেক সময় যোনির স্বাভাবিকতা নষ্ট হয়ে জনি সংকুচিত হয়ে যায়। এছাড়াও মাত্রা অতিরিক্ত পরিশ্রমের ফলেও

আরও পড়ুনঃKY GEL মেয়েদের যৌন মিলন কে আরামদায়ক করে যোনিপথ পিচ্ছিল করে

অনেক নারীরাই সহবাসের আগ্রহ বা ইচ্ছা শক্তি হারিয়ে ফেলে। তাই অতিরিক্ত পরিশ্রম ক্লান্তি ভাব যোনির স্বাভাবিকতা নষ্ট করে ফেলে ও জনি সংকুচিত হয়। আমাদের মধ্যে অনেক নারীরাই রয়েছে যারা ঘরের পাশাপাশি বাহিরেও পুরুষের পাশাপাশি সমান তালে শ্রম দিয়ে যান। বিভিন্ন মিল , ফ্যাক্টরি ,অফিস সহ বিভিন্ন স্থানে তাদেরকে অনেক পরিশ্রমের কাজ করতে দেখা যায়। বিশ্রাম নেওয়ার সময় পান না। অতিরিক্ত পরিশ্রম করার ফলে যোনি স্বাভাবিক অবস্থায় থাকে না। মাত্রা অতিরিক্ত পরিশ্রমের কাজ করলে মহিলাদে যোনি খুব তাড়াতাড়ি কুঁচকে গিয়ে যোনির আকৃতি বিকৃত আকার ধারণ করে।

●পাঁচ নাম্বারঃকারণ হচ্ছে পুষ্টিকর খাবার বা সু সম খাবার । যোনির স্বাভাবিকতা ঠিক রাখতে। অবশ্যই পুষ্টিকর বা সুষম খাবার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকা রাখতে হবে। দীর্ঘ সময় ধরে মহিলারা যদি তাদের যোনিকে স্বাভাবিক অবস্থায় রাখতে চায়। তাহলে অবশ্যই তাকে পুষ্টিকর সুষম খাবার তার দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় রাখা দরকার। যেমন মাছ, মাংস,শাকসবজি ,ফলমূল ইত্যাদি ।

আমাদের দেশে এরকম অনেক নারী রয়েছেন যারা বিয়ের পরে বিশেষ করে বাচ্চা হওয়ার পরে। নিজের প্রতি যত্ন নিতে ভুলে যান। বিশেষ করে বিয়ের পরে পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা কি খাবেন তাদের কি লাগবে? বাচ্চাকে কি খাওয়াবেন? বাচ্চাকাচ্চা লালন পালন ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের নিয়ে এত ব্যস্ত হয়ে পড়েন যে নিজের

খেয়াল রাখার সময় পান না। তিনি কি খাচ্ছেন বা পর্যাপ্ত পরিমাণে তার শরীরে যে ভিটামিন বা মিনারেলের দরকার? সেটি পর্যাপ্ত পরিমাণে পাচ্ছেন কিনা। সে বিষয়ে অমনোযোগী থাকেন। যার ফলস্বরূপ শরীরে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন ও ক্যালসিয়ামের ঘাটতি থেকে যায়। এবং শরীরে বিভিন্ন ভিটামিনের ঘাটতি হয়ে শরীর নিস্তেজ হয়ে পড়ে এবং যোনিপথও খুব দ্রুত সংকোচিত হয়ে ঝুলে পড়ে।

●৬ নাম্বারঃ কারণ হচ্ছে। বয়স জনিত কারণ বা বার্ধক্য। বয়স যখন ৪৫ বা ৫০ ওভার হয়ে যায়। তখন একজন নারীর স্বাভাবিক অবস্থায়ই তার যোনিটা কুঁচকে গিয়ে আস্তে আস্তে নিচের দিকে ঝুলে পড়ে। এটা খুবই স্বাভাবিক প্রক্রিয়া আর পাঁচটা নারীর যেরকম হয় সেরকমই হয়ে থাকে।

মূলত উপরোক্ত কারণগুলোর কারণেই মহিলাদের যৌনির শুষ্কতা দেখা যায় বা যোনি সংকুচিত হয়ে ঝুলে যায়। পর্যাপ্ত পুষ্টিকর খাবার শরীরের প্রতি যত্নশীল হওয়া এবং নিয়মিত সহবাসে যোনি শুষ্কতা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া সম্ভব। এছারা জনি শুষ্কতা থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য। এখন বাজারে বিভিন্ন ধরনের মেডিসিন ও জেল পাওয়া যায়। আপনি চাইলে সেখান থেকে যেকোনো একটি ক্রয় করে নিতে পারেন। তবে যেহেতু এটি মহিলাদের খুবই

সেনসিটিভ জায়গা। তাই অবশ্যই বুঝে শুনে ক্রয় করা উচিত। আপনি চাইলে আমাদের ওয়েবসাইট নগর বাজার বিডি থেকে খুবই ভালো মানের একটি জেল যেটি কিনা মহিলাদের যোনিপথের শুষ্কতার দূর করে যোনিপথ পিচ্ছিল করে। জেলটি হল কেওয়াইজেল মহিলাদের যোনিপথ পিচ্ছিল করতে এটি খুবই কার্যকরী জেল চাইলে আমাদের ওয়েবসাইট থেকে ক্রয় করতে পারেন।

আমাদের থেকে সরাসরি কে ওয়াই জেল কে ক্রয় করতে কল করুন। 0181 115 6507এই নাম্বারে ধন্যবাদ ।

✅ ঢাকা ও ঢাকার বাইরে ক্যাশ অন ডেলিভারি।

✅ পণ্য হাতে পেয়ে খুলে দেখে পেমেন্ট করতে পারবেন।

✅ অর্ডার কনফার্ম করতে ঢাকার ভিতরে 50 ঢাকার বাইরে 100 টাকা এডভান্স করতে হবে।

✅ অর্ডার করতে কল করুন:- 01758983508

✅ বিকাশ অথবা নগদ করুন:-01811156507বিকাশ/নগদ পার্সোনাল।

✅ এডভান্স করে অবশ্যই লাস্ট নাম্বার জানাবেন।